• ঢাকা সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
logo
মার্কিন শ্রম বিভাগ-বিজিএমইএ বৈঠক
মার্কিন শ্রম বিভাগ এবং বাংলাদেশ তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) মধ্যে বাংলাদেশের পোশাক খাতের শ্রমিকদের অধিকার নিয়ে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) রাজধানীর একটি হোটেলে মার্কিন শ্রম বিভাগের আন্তর্জাতিক শ্রমবিষয়ক ব্যুরোর প্রতিনিধিদল এবং বিজিএমইএর মধ্যে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিনিধিদলের মধ্যে ছিলেন আন্তর্জাতিক শ্রমবিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি কেলি এম ফে রদ্রিগেজ, ডেপুটি আন্ডার সেক্রেটারি ফর ইন্টারন্যাশনাল অ্যাফেয়ার্স থিয়া লি এবং অফিস অব ট্রেড অ্যান্ড লেবার অ্যাফেয়ার্সের প্রধান অ্যান এম জোলনার। এ ছাড়াও ইউএনআই গ্লোবাল ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক ক্রিস্টি হফম্যান, ওয়ার্কার রাইটস কনসোর্টিয়ামের নির্বাহী পরিচালক স্কট নোভা এবং গ্যাপ ইনক, পিভিএইচ করপোরেশন এবং ভিএফ করপোরেশনসহ প্রধান বৈশ্বিক ফ্যাশন ব্র্যান্ডসমূহের সিনিয়র প্রতিনিধিরা। আলোচনায় বিজিএমইএ পক্ষে নেতৃত্ব দেন প্রশাসক আনোয়ার হোসেন এবং তার সঙ্গে ছিলেন বিজিএমইএ পরিচালনায় গঠিত সহায়তা কমিটির সদস্য ও বিজিএমইএ নেতারা। বৈঠকে শ্রমিকদের অধিকার, কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা, শ্রম আইন সংস্কার এবং বাজারে প্রবেশাধিকারের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে তৈরি পোশাক খাতের মূল বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হয়। বৈঠকে বিজিএমইএ প্রশাসক আনোয়ার হোসেন সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বিশেষ করে কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা, শ্রম অধিকার এবং শ্রম আইনের সংস্কারের ক্ষেত্রে পোশাক শিল্পের উল্লেখযোগ্য অগ্রগতিগুলো সম্পর্কে প্রতিনিধিদলকে অবহিত করেন। আলোচনায় বিজিএমইএ সহায়তা কমিটির সদস্যরা শ্রমিকদের অধিকার ও কল্যাণ বাড়াতে বাংলাদেশ সরকার এবং পোশাক শিল্পের চলমান প্রচেষ্টাগুলোর কথা তুলে ধরেন। মার্কিন প্রতিনিধিদল বাংলাদেশের অগ্রগতি বিশেষ করে শ্রম পরিস্থিতির উন্নয়নের প্রশংসা করেন। তবে তারা বাংলাদেশ শ্রম আইন (বিএলএ) সংশোধনসহ অন্যান্য ক্ষেত্রে আরও উন্নয়নের ওপর গুরুত্বারোপ করেন। বৈঠকে আরও টেকসই, ন্যায্য এবং শক্তিশালী পোশাকখাত গড়ে তোলার জন্য বাংলাদেশ, মার্কিন সরকার এবং শিল্পের স্টেকহোল্ডারদের মধ্যে অব্যাহত সহযোগিতার ওপর জোর দেওয়া হয়েছে। জানা গেছে, চার দিনের সফরে শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ঢাকায় এসেছে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের একটি বিশেষ প্রতিনিধি দল।  সোমবার (২৩ নভেম্বর)  শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে বৈঠক হবে। মঙ্গলবার (২৪ নভেম্বর) প্রতিনিধি দলটির ঢাকা ত্যাগের কথা রয়েছে। আরটিভি/এমএ-টি  
৫ ঘণ্টা আগে

শ্রম অধিকারগুলো মানতে পারলে জিএসপি সুবিধা মিলবে: বাণিজ্য উপদেষ্টা
দেশের শ্রম অধিকারের বিষয়গুলো মেনে চলতে পারলে অবশ্যই জিএসপি সুবিধা পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন। রোববার (২৪ নভেম্বর) দুপুরে সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আন্তর্জাতিক শ্রমবিষয়ক মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের বিশেষ প্রতিনিধি মিসেস কেলি এম ফে রদ্রিগেজের নেতৃত্বে ২০ সদস্যের প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি। বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, শ্রম অধিকারকে আরও যুগোপযোগী করাসহ শ্রমিকের অধিকার নিয়ে যে ১১ দফা কর্মসূচি আছে, সেটা বাস্তবায়নে আমরা বিশদ আলোচনা করেছি। আমরা কত দ্রুত এই ১১ দফা বাস্তবায়ন করতে পারি, সেটাই মূলত আলোচনা হয়েছে। বাণিজ্য সচিব সেলিম উদ্দিন বলেন, এ বিষয়ে শ্রম মন্ত্রণালয় কাজ করছে। মূলত শ্রমিকের জীবনযাপন, মানোন্নয়ন এবং ইউনিয়ন একটিভিটিসের জন্য এগুলো করা হচ্ছে। আমরা সবাই এক লাইনেই কাজ করছি। আজকে তারা নিয়মিত ভিজিটের অংশ হিসেবে এখানে এসেছে। আমরা আমাদের দিক থেকে কীভাবে ট্রেড বাড়ানো, মার্কেট এক্সেস বাড়ানোর জন্য তাদের তাগিদ দিয়েছি। তারা এ বিষয়ে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। তারা শ্রমিকদের লেবার রাইটস ইস্যু, নিরাপত্তা, ন্যূনতম মজুরিসহ অন্য বিষয়ে নজর দিতে বলেছে। তিনি আরও বলেন, বর্তমান সরকার অনেক সংস্কার কাজে হাত দিয়েছে। শ্রমখাতেও সংস্কার করার জন্য আলাদা একটি টিম কাজ করছে। এখানে শ্রম, পররাষ্ট্র, বাণিজ্য, অর্থ ও প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়সহ সবাই সমন্বিতভাবে কাজ করছে। মূলত তারা লেবার রাইটস ও লেবার ইউনিয়ন  সংক্রান্ত ইস্যু নিয়েই আসছে। আর আমরা যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে আমাদের শুল্কমুক্ত বাজার সুবিধা বাড়ানোর কথা বলেছি। তৈরি পোশাক খাতের অস্থিরতা নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না জানতে চাইলে সচিব বলেন, এ বিষয়ে কোনো আলোচনা হয়নি। তবে তারা এখাতকে আরও কীভাবে মানোন্নয়ন করা যায়, সেক্ষেত্রে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন। আরটিভি/এসএইচএম/এআর
১১ ঘণ্টা আগে

মার্কিন অস্ত্রে রাশিয়ায় ইউক্রেনের হামলার অনুমতি, তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের হুমকি
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ব্যবহার করে রাশিয়ার ভূখণ্ডের ভেতরে হামলা চালাতে পারবে ইউক্রেন— এমন অনুমতিই দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। প্রায় তিন বছর ধরে এই যুদ্ধ চললেও এতদিন মার্কিন অস্ত্র ব্যবহার করে রাশিয়ার ভেতরে হামলা চালাতে দেননি বাইডেন। কিন্তু নিজের ক্ষমতার শেষ সময়ে এসে অনুমতি দিলেন তিনি। ইউক্রেনীয় সেনাদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে কয়েক দিন আগে উত্তর কোরিয়া সীমান্তে সেনা মোতায়েন করে রাশিয়া। এরপরই যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে এই অনুমতি দেওয়া হলো। তবে মার্কিন মিসাইল ব্যবহার করে ইউক্রেন যদি রুশ ভূখণ্ডে হামলা চালায় তাহলে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হবে বলে হুমকি দিয়েছেন রুশ আইনপ্রণেতা আন্দ্রেই ক্লিসাস। বিভিন্ন সূত্রের বরাত দিয়ে লন্ডনভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, ইউক্রেন রাশিয়ায় দূরপাল্লার হামলা চালানোর পরিকল্পনা করছে। আর এ জন্য দেশটি যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া অস্ত্র ব্যবহার করতে চায়। রাশিয়ার ভূখণ্ডের গভীরে প্রথম হামলা সম্ভবত এটিএসিএমএস রকেট দিয়ে চালানো হবে। এসব রকেট ১৯০ মাইল (৩০৬ কিলোমিটার) দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে পারে। যে বিষয়ে এতদিন অনুমতি দেয়নি ওয়াশিংটন। তবে হোয়াইট হাউস এ বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক মন্তব্য করেনি।    অন্যদিকে, ম্যাসেজিং অ্যাপ টেলিগ্রামে রুশ আইনপ্রণেতা আন্দ্রেই ক্লিসাস লিখেছেন, পশ্চিমারা উত্তেজনা এমন পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে যেখানে সকালের মধ্যে ইউক্রেন পুরোপুরি বিধ্বস্ত হয়ে যেতে পারে। ইউক্রেন যে-ই যুক্তরাষ্ট্রের দূরপাল্লার মিসাইল দিয়ে রাশিয়ায় হামলা চালাবে তার সঙ্গে সঙ্গে পাল্টা হামলা চালানো হবে। এক্ষেত্রে কোনো দেরি করা হবে না। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হওয়ার ক্ষেত্রে এটি বড় ধাপ। প্রসঙ্গত, আগামী ২০ জানুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেবেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি ক্ষমতায় বসে ইউক্রেনকে দেওয়া বাইডেন প্রশাসনের এই অনুমতি বাতিল করবেন কি না, সেটি স্পষ্ট নয়। তবে ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার আগেই বলে রেখেছিলেন, তিনি সবার আগে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ করবেন। আরটিভি/কেএইচ/এসএ
১৮ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৫৮

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিংয়ে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে যা বললেন মুখপাত্র
২০২৫ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফির জটিলতা নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল বলেছেন, খেলাধুলা মানুষের মধ্যে সংযোগ তৈরি করার শক্তিশালী মাধ্যম এবং এটি মার্কিন নীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ।  বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) চ্যাম্পিয়নস ট্রফি নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে ‘ক্রীড়া কূটনীতির গুরুত্ব’ তুলে ধরে তিনি এসব কথা বলেন। এর আগে ‘রাজনীতির সঙ্গে খেলাধুলা মেশানো কি ঠিক হচ্ছে, আপনারা কী মনে করেন?’ এমন প্রশ্ন করেন এক সাংবাদিক। মূলত ২০২৫ সালের আইসিসি চ্যাম্পিয়নস ট্রফি পাকিস্তানে আয়োজিত হওয়ার কথা থাকলেও ভারত সরকারের ক্রিকেট দলকে পাকিস্তানে না পাঠানোর সিদ্ধান্তের ফলে পরিস্থিতি জটিল হয়ে উঠেছে।  এ বিষয়ে বেদান্ত প্যাটেল বলেন, খেলাধুলা অবশ্যই একটি শক্তিশালী এবং সংযোগকারী শক্তি। এই দপ্তর সত্যিকার অর্থে ক্রীড়া কূটনীতির ভূমিকাকে অগ্রাধিকার দেয়, যা মানুষকে সংযুক্ত করতে পারে। এটি এমন কিছু যা, মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের জন্য অবিশ্বাস্য রকমের গুরুত্বপূর্ণ। ভারত ও পাকিস্তানকে নিজেদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা করতে হবে এবং যুক্তরাষ্ট্র এই ইস্যুতে সরাসরি হস্তক্ষেপ করবে না জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, এ বিষয়ে ভারত-পাকিস্তানই নিজেদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের মধ্যে কথা বলুক। আমরা এর মাঝে প্রবেশ না করি।  প্রসঙ্গত, ২০০৮ সালের পর ভারত রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের কারণে পাকিস্তানে দল পাঠায়নি। সামনে চ্যাম্পিয়নস ট্রফি, যেটা বিশ্বকাপের পর ক্রিকেটের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ প্রতিযোগিতা। ভারত এই টুর্নামেন্ট খেলতে পাকিস্তানে দল পাঠাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। বর্তমানে চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে দুই দেশের মধ্যে আলোচনার ওপর। যদিও বর্তমান পরিস্থিতি বলছে, ভারতের অবস্থান অপরিবর্তিত থাকলে টুর্নামেন্ট আয়োজনের স্থান বা কাঠামো পরিবর্তিত হতে পারে।  তবে ভারত-পাকিস্তানের এই বিরোধ ক্রীড়া জগতে নতুন নয়। পাকিস্তান দল ২০১৬ ও ২০২৩ সালে ভারতের মাটিতে বিশ্বকাপ খেললেও ভারতের দল ২০০৮ সালের পর আর কখনও পাকিস্তান সফর করেনি। এর ফলে পাকিস্তান আগেও বেশ কয়েকবার তাদের স্বাগতিক অধিকার হারিয়েছে, যেমন ২০২৩ এশিয়া কাপ।  এখন দেখার বিষয়, ভারত-পাকিস্তান ক্রীড়া রাজনীতির জটিল  এই সংকট কীভাবে সমাধান করে ক্রিকেটের সর্বোচ্চ সংস্থা আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)। ইতোমধ্যে ভারতীয় বোর্ডকে (বিসিসিআই) চিঠি দিয়েছে। পাকিস্তানে কেন যাবে না, সেটার আনুষ্ঠানিক ব্যাখ্যা ভারতীয় বোর্ডের কাছে চেয়েছে আইসিসি। তবে আগেই ভারতের ক্রিকেট বোর্ড (বিসিসিআই) ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা আইসিসিকে জানিয়েছে, সরকার পাকিস্তানে দল পাঠাতে মানা করেছে। ভারত সরকারের এ সিদ্ধান্ত জানার পর চ্যাম্পিয়নস ট্রফির সূচি প্রকাশ স্থগিত করা হয়েছে। প্রাথমিক সূচি অনুযায়ী আগামী বছরের ১৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হওয়ার কথা আট দলের এই টুর্নামেন্ট। আরটিভি/কেএইচ
১৬ নভেম্বর ২০২৪, ১৬:২১

মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক হচ্ছেন, কে এই তুলসি গ্যাবার্ড
যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক হিসেবে সাবেক ডেমোক্র্যাট তুলসী গ্যাবার্ডের নাম বুধবার (১৩ নভেম্বর) ঘোষণা করেছেন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সিএনএন ও এপির প্রতিবেদনে এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।  এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তুলসী কংগ্রেসে নির্বাচিত প্রথম হিন্দু প্রতিনিধি যিনি মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক হতে যাচ্ছেন। তবে ২০২২ সালে ডেমোক্র্যাট দল থেকে বেরিয়ে আসনে তুলসী এবং চলতি বছরের শুরুর দিকে তিনি ট্রাম্পকে সমর্থন জানান। নির্বাচনী প্রচারণার সময় ডেমোক্র্যাট প্রার্থী কমলা হ্যারিসের সঙ্গে মুখোমুখি বিতর্কের সময় ট্রাম্পকে সাহায্য করেন তুলসী।  বুধবার এক বিবৃতিতে ট্রাম্প বলেছেন, তুলসী গ্যাবার্ড একজন অভিজ্ঞ এবং এক সময়ের ডেমোক্রেটিক হোয়াইট হাউসের প্রতিযোগী। আমাদের গোয়েন্দা সম্প্রদায়ের কাছে তার বর্ণাঢ্য কর্মজীবন সাহস যোগাবে।  গোয়েন্দা সংস্থার পরিচালক হিসেবে মনোনীত করার জন্য ট্রাম্পকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন তুলসী। তিনি বলেছেন, মার্কিন জনগণের নিরাপত্তা এবং স্বাধীনতা রক্ষার জন্য আপনার মন্ত্রিসভার সদস্য হিসেবে কাজ করার সুযোগের জন্য ধন্যবাদ। আমি কাজ করার অপেক্ষায় রয়েছি।  তুলসি নাম দেখে অনেকে তাকে ‘ভারতীয় বংশোদ্ভূত’ বলে ভুল করেন। বংশগত দিক থেকে ভারতের সঙ্গে তার কোনো সম্পর্ক নেই। যা তিনি নানা ফোরামে স্পষ্ট করেই জানিয়েছেন।    বাবা মাইক গ্যাবার্ড ও মা ক্যারল গ্যাবার্ডের পাঁচ সন্তানের মধ্যে চতুর্থ তুলসি গ্যাবার্ড ১৯৮১ সালে যুক্তরাষ্ট্রের সামোয়ায় জন্মগ্রহণ করেন। তার বয়স যখন দুই বছর, তখন তার পরিবার হাওয়াইতে চলে যায়। সেখানেই বড় হন তুলসী।   তুলসি মিশ্র সংস্কৃতির পরিবারে বেড়ে উঠেছেন। তার বাবা মাইক গ্যাবার্ড সামোয়ান ও ইউরোপীয় বংশোদ্ভূত। আর মা ক্যারলের জন্ম ও বেড়ে ওঠা যথাক্রমে যুক্তরাষ্ট্রের ইন্ডিয়ানা ও মিশিগান রাজ্যে। ক্যারল প্রথম জীবনে হিন্দু ধর্মের প্রতি আগ্রহী হয়ে ওঠেন এবং সেখান থেকেই নিজের সন্তানদের হিন্দু নাম রাখেন।    হাইস্কুল পর্যন্ত পড়াশোনা বাড়িতেই করেছেন তুলসি। তবে এর মধ্যে ফিলিপিন্সে একটি বালিকা বোর্ডিং স্কুলে দুই বছরের জন্য পড়াশোনা করেছিলেন। ওই সময় পড়াশুনার পাশাপাশি বেশ কয়েকটি সামাজিক সংগঠনে কাজ করেন তিনি।   বাবা মাইক গ্যাবার্ড হাওয়াই স্টেট সিনেটর ছিলেন। বাবার প্রভাবেই রাজনীতিতে যোগ দেন তুলসি এবং ২০০২ সালে হাওয়াই হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার জন্য লিওয়ার্ড কমিউনিটি কলেজ ছাড়েন, যেখানে তিনি টেলিভিশন প্রোডাকশন বিষয়ে অধ্যয়নরত ছিলেন। এবং প্রথামবারেই হাওয়াই হাউস অফ রিপ্রেজেন্টেটিভে সর্বকনিষ্ঠ নারী প্রতিনিধি নির্বাচিত হন।   হাওয়াই আইনসভায় দায়িত্ব পালনকালে ২০০৩ সালে হাওয়াই আর্মি ন্যাশনাল গার্ডে যোগ দেন তুলসি। প্রশিক্ষণ শেষে তাকে এক বছরের জন্য ইরাক যুদ্ধে পাঠানো হয়। তিনি প্রায় দুই দশক সেনাবাহিনীতে দায়িত্ব পালন করেন। এর পাশাপাশি পড়াশুনা ও রাজনীতিও চালিয়ে যান। ২০০৯ সালে হাওয়াই স্টেট ইউনিভার্সিটি থেকে সায়েন্স ইন বিজনেস অ্যাডমিনিস্ট্রেশনে স্নাতক হন তিনি।    ২০১২ সালে তুলসি হাওয়াই রাজ্য থেকে প্রথমবার মার্কিন পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ হাউস অব রিপ্রেজেন্টেটিভসের সদস্য নির্বাচিত হন। ভগবৎ গীতা হাতে নিয়ে শপথ নেন তিনি। সে সময় তিনি বলেন, ‘আমি বৈচিত্র্যকে গ্রহণ করার ব্যাপারে দৃঢ় বিশ্বাসী।’ এরপর আরও তিনবার নির্বাচিত হন।   তুলসি ২০২০ সালে নির্বাচনে আর প্রার্থী হননি এবং পরিবর্তে ডেমোক্রেটিক পার্টি থেকে প্রেসিডেন্ট প্রার্থী হওয়ার লড়াইয়ে নামেন। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের অন্য দেশের সাথে সামরিক সংঘাতে জড়ানোর বিরোধিতা করেন। কিন্তু সুবিধা করতে না পারায় প্রার্থিতা থেকে সরে দাঁড়ান এবং জো বাইডেনকে সমর্থন করেন। ২০২২ সালে প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের বিরুদ্ধে ‘বর্ণবিদ্বেষী’ কার্যকলাপের অভিযোগ তুলে ডেমোক্রেটিক পার্টি ছাড়েন তুলসি। এরপর রিপাবলিকানদের সঙ্গে হাত মেলান। যোগ দেন ফক্স নিউজে। এমনকি নিজের একটি পডকাস্টও চালু করেন তিনি।   এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে গত অক্টোবরে উত্তর ক্যারোলিনায় ট্রাম্পের সমাবেশে যোগ দেন তুলসি। এমনকি হ্যারিসের বিরুদ্ধে ট্রাম্পের প্রস্তুতিতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করেন তিনি।    অতীতের জাতীয় গোয়েন্দা বিভাগের কর্মকর্তাদের মতো তার বিশেষ অভিজ্ঞতা নেই। সরকারে কোনো শীর্ষস্থানীয় পদেও ছিলেন না। এরপরও তাকেই জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থার প্রধান হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে।  আরটিভি/এআর  
১৪ নভেম্বর ২০২৪, ২২:৫৭

থেরেসা মে’র সঙ্গে বৈঠক, শ্রম খাত সংস্কারের অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার 
দেশের উৎপাদন খাতে আরও বিদেশি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করার লক্ষ্যে গুরুত্বপূর্ণ শ্রম খাত সংস্কারের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।  বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) আজারবাইজানের রাজধানী বাকুতে কপ-২৯ বৈশ্বিক জলবায়ু সম্মেলনের ফাঁকে সাবেক ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মে’র সঙ্গে বৈঠককালে তিনি এ কথা বলেন।  বাংলাদেশের সাম্প্রতিক অগ্রগতি নিয়ে আলোচনা করার সময় অধ্যাপক ইউনূস তাকে বলেন, ‘শ্রম ইস্যুটি আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকারের অন্যতম এবং আমরা সকল শ্রম সমস্যার সমাধান করতে চাই।’  থেরেসা মে বাংলাদেশের সঙ্গে শ্রম ইস্যুতে কাজ করার ইচ্ছাও ব্যক্ত করেন। তিনি প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে মানব পাচার ও অভিবাসন ইস্যু নিয়েও আলোচনা করেন। অধ্যাপক ইউনূস আইনি মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে ইউরোপে অভিবাসন বাড়ানোর আহ্বান জানিয়ে বলেন, এটি ঝুঁকি ও অনিয়মিত অভিবাসন কমিয়ে দেবে এবং মানব পাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবন্ধক হিসেবে কাজ করবে। অধ্যাপক ইউনূস থেরেসা মেকে জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের সময় বাংলাদেশি তরুণদের আঁকা গ্রাফিতি ও ম্যুরালবিষয়ক বই আর্ট অব ট্রায়াম্ফের একটি অনুলিপি উপহার দেন। এ সময় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, এসডিজিবিষয়ক সিনিয়র সচিব ও মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ, তুরস্ক এবং আজারবাইজানে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম আনামুল হক উপস্থিত ছিলেন। আরটিভি/এআর/এসএ
১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১৯:৩১

হঠাৎ মার্কিন রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে মির্জা ফখরুল
চায়ের আমন্ত্রণে যুক্তরাষ্ট্রের ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত মেগান বোল্ডিনের বাসভবনে গিয়ে তার সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।  বৃহস্পতিবার (১৪ নভেম্বর) সকালে মির্জা ফখরুলের নেতৃত্বে ৩ সদস্যের প্রতিনিধি দল গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান। বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান জানান, চায়ের আমন্ত্রণে বিএনপির মহাসচিব ছাড়াও গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটি সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ।  তবে তাদের মধ্যে কী ধরনের আলোচনা হয়েছে, এই বিষয়ে কিছু জানাতে পারেননি তিনি। আরটিভি/এসএপি-টি  
১৪ নভেম্বর ২০২৪, ১২:২৯

মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের পর শ্রমিকদের অবরোধ প্রত্যাহার
শ্রম মন্ত্রণালয়ে বৈঠকে শ্রমিকদের বেতন বকেয়া পরিশোধের তারিখ নির্ধারণ করায় গাজীপুরের মহাসড়ক থেকে অবরোধ প্রত্যাহার করে নিয়েছেন শ্রমিকরা। সোমবার (১১ নভেম্বর) দিবাগত রাত সোয়া ১০টার দিকে তারা এ ঘোষণা দেন। জানা গেছে, বকেয়া বেতনের দাবিতে গাজীপুরের মালেকের বাড়ি এলাকায় টিএনজেড গ্রুপের শ্রমিকরা মহাসড়ক অবরোধ করেছিলেন। পরে এ বিষয়ে শ্রম মন্ত্রণায়ে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে আগামী রোববারের মধ্য শ্রমিকদের এক মাসের বেতন পরিশোধ এবং বকেয়া নভেম্বরের ২৮ তারিখের মধ্যে পরিশোধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। মন্ত্রণায়ের এই সিদ্ধান্তের পর শ্রমিকরা তাদের অবরোধ তুলে নিয়েছে। গাজীপুর শিল্প পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোশারফ হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।  তিনি বলেন, শ্রম মন্ত্রণায়ের বৈঠকের সিদ্ধান্ত জানতে পেরে শ্রমিকরা অবরোধ প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়ে মহাসড়ক ছেড়ে দেন। এরপর সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়। আরটিভি/এসএপি-টি  
১১ নভেম্বর ২০২৪, ২৩:৪২

ট্রাম্পকে কমলার অভিনন্দন
মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় ডোনাল্ড ট্রাম্পকে অভিনন্দন জানিয়েছেন প্রতিদ্বন্দ্বী ও পরাজিত প্রার্থী কমলা হ্যারিস। বুধবার (৬ নভেম্বর) সিবিএস নিউজের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ তথ্য জানায়। এদিকে কমলার সহযোগীদের বরাত দিয়ে সিবিএস নিউজ জানিয়েছে, দুই নেতা ফোনে কয়েক মিনিট কথা বলেন। এ সময় কমলা ট্রাম্পকে সব আমেরিকানদের প্রেসিডেন্ট হওয়ার আহ্বান জানান।  অপরদিকে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় বুধবার ওয়াশিংটনের হাওয়ার্ড ইউনিভার্সিটিতে দলের কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশ্যে কমলা হ্যারিসের বক্তব্য দেওয়ার কথা রয়েছে। একই তথ্য জানায় ডেমোক্র্যাটিক প্রচার শিবিরও। তাদের ভাষ্য, রাত ৯টায় ওয়াশিংটনের হাওয়ার্ড ইউনিভার্সিটিতে সমর্থকদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য দেবেন কমলা। এ সময় কমলার স্বামী ডগলাস এমহফ তার সঙ্গে থাকবেন। এর আগে, সদ্য অনুুষ্ঠিত নির্বাচনে ১৩২ বছরের রেকর্ড ভেঙে যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন ট্রাম্প। আর তার কাছে পরাজিত হন ডেমোক্রেট প্রার্থী কমলা হ্যারিস। আরটিভি/আইএম
০৭ নভেম্বর ২০২৪, ০২:১১

আমি সব যুদ্ধ বন্ধ করে দেব, বিজয় ভাষণে ট্রাম্প
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ২৪৮ বছরের ইতিহাসে দ্বিতীয় ব্যক্তি হিসেবে এক মেয়াদের বিরতিতে দ্বিতীয় বারের মতো দোর্দণ্ড প্রতাপে হোয়াইট হাউসের মসনদে ফিরতে যাচ্ছেন রিপাবলিকান দলীয় প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প। প্রধান যে নীতিগত সিদ্ধান্তগুলো নেবেন তার মধ্যে বিশ্বজুড়ে যুদ্ধের অবসান অন্যতম বলে ইঙ্গিত দিয়েছেন তিনি।  বুধবার (৬ নভেম্বর) নির্বাচনে জয় দাবি করে ট্রাম্প এই ইঙ্গিত দেন। ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পরে দিয়েছেন বিজয় ভাষণ। যেখানে বিশ্বব্যাপী যুদ্ধ বন্ধে কাজ করবেন বলে জানিয়েছেন। ট্রাম্প তার বিজয় ভাষণে বলেছেন, আমি যুদ্ধ শুরু নয়, সব যুদ্ধ বন্ধ করতে যাচ্ছি।  ভাষণে বিশ্বের কোথায় কোথায় যুদ্ধ থামাতে সচেষ্টা হবেন, তা স্পষ্ট করে না বললেও –ভূরাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করছেন, ইউক্রেন ও মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের যুদ্ধ প্রসঙ্গে হয়তো তিনি একথা বলেছেন। তবে আশঙ্কার কারণ রয়েছে ইউক্রেনের জন্য।  বিজয় ভাষণে ট্রাম্প বলেন, আমি যুদ্ধ শুরু করব না, আমি যুদ্ধ থামাব। এসময় তার প্রথম মেয়াদের কথা উল্লেখ করে বলেছেন, আমাদের কোনো যুদ্ধ ছিল না, চার বছর আমরা কোনো যুদ্ধে জড়াইনি। কেবল আইএসআইএসকে পরাজিত করেছি। ২০১৬ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত শাসনামলে বিলিয়নেয়ার এই ব্যবসায়ী উত্তর কোরিয়ার কোনো নেতার সঙ্গে দেখা করা প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট (ক্ষমতায় থাকা) ছিলেন। সিঙ্গাপুরে ঐতিহাসিক এক সম্মেলনে কিম জং উনের সঙ্গে করমর্দন করেছিলেন তিনি।  এদিকে এবারের নির্বাচনের ফল আসার পর অনেকেই বলছেন, ইউক্রেনকে দেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সহয়তা বন্ধ করে দিতে পারেন ট্রাম্প। এ ছাড়া পুতিনের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে বলেই মনে করা হয়। ফলে, ট্রাম্পের জয়ের মধ্য দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধে এক বড় মোড় দেখা যেতে পারে।  এদিকে মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েল-হামাস সংঘাত ও ইসরায়েল-লেবানন সংঘাত বন্ধ হবে কিনা, তা নিয়ে জল্পনা চলছে। যদিও আজকের বক্তৃতায় কোনো যুদ্ধের কথাই সরাসরি উল্লেখ করেননি ট্রাম্প। এর আগে, ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, চাইলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গাজা যুদ্ধ বন্ধ করতে পারেন তিনি। যদিও নেতানিয়াহুর সঙ্গে সুসম্পর্ক রয়েছে ট্রাম্পের।  এ সম্পর্ক কাজে লাগিয়ে যুদ্ধ বন্ধে তিনি কোনো পদক্ষেপ নেন কি না, তা দেখতে অপেক্ষা করতে হবে আরও কিছুদিন। আরটিভি/একে
০৬ নভেম্বর ২০২৪, ২২:১১
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়